নিহত ইসমাইল ও হত্যাকারী ফরিদ আহাম্মদ টেকনাফ সদর ২নং ওয়ার্ড জাঁহালিয়া পাড়ার মৃত নাজির হোসেনের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ফরিদ আহমদ সৌদি প্রবাসী ছিলেন। ফলে তার স্ত্রীর সঙ্গে দেবর নিহত ইসমাইলের পরকীয়ার সম্পর্ক গড়ে উঠে। ফরিদ দেশে ফিরে তাদের পরকীয়ার বিষয়টি জানতে পারে। ধারণা করা হচ্ছে, এ ঘটনা জানার পর রবিবার ভোরে ফরিদ মোহাম্মদ ইসমাঈলকে জবাই করে হত্যার পর পালিয়ে যায়। হত্যার খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে লাশটি উদ্ধার করে।
ওসি জানান, হত্যাকারীকে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে। তদন্ত করার পর হত্যাকাণ্ডের কারণ জানা যাবে।