দাগনভূঞা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওমি) মো. সালেহ আহম্মদ পাঠান ও আদালত সূত্র জানায়, আদালতের জিজ্ঞাসাবাদে তিনি ওই স্কুলছাত্রীকে গত কিছু দিনে একাধিকবার ধর্ষণের কথা স্বীকার করেন। ওই ছাত্রী যেন তার পরিবার বা অন্য কাউকে বিষয়টি না জানায়- সেজন্য তিনি ওই ছাত্রীকে নানাভাবে হুমকি ও ভয়ভীতি প্রদর্শন করেছিলেন বলেও আদালতকে জানায়।
ওসি জানায়, ছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৪ এপ্রিল প্রধান শিক্ষককে গ্রেফতার করে পুলিশ। ৭ এপ্রিল দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত । রিমান্ড শেষে আদালতের হাকিমের কাছে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেওয়ার মাধ্যমে ছাত্রীর সঙ্গে অনৈতিক কাজ করা কথা স্বীকার করলে আদালত তাকে কারাগারে পাঠান।
গত ৫ এপিল ওই স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের ঘটনায় তার বড় বোন বাদী হয়ে দাগনভূঁঞা থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে একটি মামলা দায়ের করেন।