প্রতিবাদ সভায় সভাপতিত্ব করেন কওমি ছাত্রঐক্য পরিষদ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা শাখার সভাপতি হাফেজ মাওলানা মাসুদুর রহমান। বক্তব্য রাখেন সাধারণ সম্পাদক আনাস সরকার, হাফেজ মাওলানা ইসহাক আল মামুন, হাফেজ মাওলানা শাকিল আহমেদ ও মাওলানা ওয়ালিউল্লাহ।
বক্তারা বলেন, ৯০ ভাগ মুসলমানের রাষ্ট্রে পহেলা বৈশাখের শোভাযাত্রা হতে পারে না। এগুলো হিন্দু-খ্রিস্টানদের সংস্কৃতি ও কৃষ্টি কালচার। ভারতীয় সংস্কৃতির অংশ। তাই ব্রাহ্মণবাড়িয়াসহ দেশের কোথাও এই শোভাযাত্রা হতে দেওয়া হবে না।
এদিকে ফেনীর মাদ্রাসাছাত্রী নুসরাত জাহান রাফির মৃত্যুর প্রসঙ্গ টেনে কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা বলেন, নুসরাত আলিয়া মাদ্রাসার শিক্ষার্থী। কিছু-কিছু মিডিয়া তাকে কওমি মাদ্রাসার শিক্ষার্থী বলে আখ্যায়িত করছে। তারা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানিয়ে বলেন, নারী-পুরুষ সহশিক্ষার কারণেই আলিয়া মাদ্রাসায় এমন ঘটনা ঘটেছে। যারা নুসরাতকে পুড়িয়ে মেরেছে, আমরা তাদের বিচার দাবি করছি