এ অভিযানে নেতৃত্ব দেন কক্সবাজারের নবগঠিত র্যাব-১৫ অধিনায়ক উইং কমান্ডার আজিজ আহমেদ, উপ-অধিনায়ক মেজর রবিউল হাসান ও টেকনাফ ক্যাম্প কমান্ডার লে. মির্জা শাহেদ মাহতাব।
মির্জা শাহেদ মাহতাব বলেন, ‘আমরা গোপনে খবর পাই মিয়ানমার থেকে আনা ইয়াবার একটি বড় চালান রবিবার ভোরে হাতিয়ারঘোনা পাহাড়ি এলাকার মুজিবুর রহমানের বাড়িতে মজুত করা হবে। এ খবরের ভিত্তিতে র্যাবের একটি বিশেষ দল সেখানে অভিযানে যায়। র্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে তখন বাড়ির মালিক মুজিবুর পালিয়ে যায়। এ সময় আবদুল আমিনকে আটক করা হয়। পরে তার দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে একটি সিএনজি অটোরিকশায় তল্লাশি চালিয়ে পলিথিনে মোড়ানো অবস্থায় এক লাখ পিস ইয়াবা ও তিন লাখ টাকা উদ্ধার করা হয়। সিএনজি অটোটিও জব্দ করা হয়েছে।’
এই র্যাব কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘আবদুল আমিন স্বীকার করেছে, দীর্ঘদিন ধরে মিয়ানমার থেকে ইয়াবা এনে দেশের বিভ্ন্নি জেলায় পাচার করছে সে। পালিয়ে যাওয়া মাদক ব্যবসায়ী মুজিবুরকে গ্রেফতারে অভিযান চলছে। র্যাব মাদকের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করেছে। কোনও মাদক ব্যবসায়ীর ছাড় নেই। ইয়াবাসহ আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে টেকনাফ থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।’