রফিকুল হাসান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘এলাকায় আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পশ্চিম বাহারছড়ার আনসার-এনামুলদের সঙ্গে একই এলাকার গিয়াস মেম্বার-হারুনদের বিরোধ চলে আসছিল। ওই ঘটনার জেরে বাচ্চাদের ঝগড়াকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়।’ তিনি বলেন, ‘দুই-তিন দিন আগে মসজিদ থেকে আসার পথে আবদুল মালেকের ছেলে সোহেল ও জিয়াবুল হোসেনের ছেলে নাঈমের কথা কাটাকাটি ও ঝগড়া হয়। এ ঘটনায় জিয়াবুলের স্ত্রী আব্দুল মালেকের কাছে বিচার দিতে গেলে তাদের মধ্যে কথাকাটাকাটি হয়। পরে বিষয়টি নিয়ে দু’পক্ষের লোকজনের মধ্যে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। একপর্যায়ে তা সংঘর্ষে রূপ নেয়।’
বাঁশখালী স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ডা. মুনিরা ইয়াছমিন জানিয়েছেন, ‘বাহারছড়ার ঘটনায় উভয় পক্ষের অন্তত ২৫ জনকে হাসপাতালে আনা হয়। এদের মধ্যে তিন জনের অবস্থা গুরুতর। তাদের চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’