টেকনাফের উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোহাম্মদ রবিউল হাসান বলেন, ‘টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌপথে পর্যটকবাহী জাহাজ চলাচল শুরু হয়েছে। তিনটি জাহাজে হাজার খানেক পর্যটক দ্বীপে বেড়াতে যান। জাহাজে অতিরিক্ত কোনও যাত্রী বহন করতে দেওয়া হচ্ছে না। পর্যটকরা যাতে হয়রানির শিকার না হন, সেদিকেও নজর রাখা হচ্ছে।’
জানা গেছে, ফারহান ক্রুজ ৩৮০, আটলান্টিক ক্রুজ ৩১১ ও কেয়ারি ক্রুজ অ্যান্ড ডাইন ৩০৩ জন যাত্রী নিয়ে সেন্টমার্টিনে পৌঁছায়। বিকালে জাহাজগুলো যাত্রী নিয়ে টেকনাফের উদ্দেশে রওনা হয়।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) টেকনাফ অঞ্চলের সমন্বয় কর্মকর্তা আমজাদ হোসেন বলেন, ‘কেয়ারি ক্রুজ অ্যান্ড ডাইন, দ্য আটলান্টিক ক্রুজ ও ফারহান ক্রুজ নামে তিনটি জাহাজ অনুমতি নিয়ে চলাচল শুরু করেছে। ধারণ ক্ষমতার বাইরে কাউকে যাত্রী বহন করতে দেওয়া হবে না।’
সেন্টমার্টিন ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নূর আহমদ বলেন, ‘দ্বীপে পর্যটক আসা শুরু হওয়ায় দ্বীপবাসী ও ব্যবসায়ীদের মধ্যে প্রাণচাঞ্চল্য ফিরেছে।’
পর্যটকবাহী জাহাজ কেয়ারি ক্রুজ অ্যান্ড ডাইন’র টেকনাফের ব্যবস্থাপক শাহ আলম বলেন, টেকনাফ-সেন্টমার্টিন রুটে জাহাজ চলাচল শুরু হয়েছে। নিয়ম মেনে তাদের জাহাজ পর্যটকদের বহন করছে বলে জানান তিনি।