সারওয়ার-ই-জামান বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘চীন থেকে চট্টগ্রামে সরাসরি কোনও ফ্লাইট নেই। তারপরও কানেক্টিং ফ্লাইটে চীন থেকে আসা যাত্রীদের ওপর আমরা নজর রাখছি। চীন থেকে আসা যাত্রীদের বিষয়ে স্বাস্থ্য কর্মকর্তাদের জানাতে ইমিগ্রেশনে বলা হয়েছে। স্বাস্থ্য বিভাগের চিকিৎসকরা চীন থেকে আসা যাত্রীদের মধ্যে কোরনা ভাইরাসের লক্ষণ রয়েছে কিনা সেটি স্ক্রিনিং করে দেখবে।’
তিনি আরও বলেন, বিভাগীয় স্বাস্থ্য কর্মকর্তার নেতৃত্বে বিমানবন্দর এলাকায় সতর্কতা ও জনসচেতনতামূলক কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। চিকিৎসক ও মেডিক্যাল টিম প্রস্তুত আছে। তবে এখন পর্যন্ত এ ভাইরাসে আক্রান্ত যাত্রী পাওয়া যায়নি।
প্রসঙ্গত, এই ভাইরাসের অন্যতম লক্ষণ হলো, জ্বর, সর্দি-কাশি ও শ্বাসকষ্ট।