জানা যায়, ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাবে বিভিন্ন ইউনিয়নের ভেঙে যাওয়া বেড়িবাঁধ মেরামত না করায় বুধবার (৫ আগস্ট) দুপুরের পর পূর্ণিমার অস্বাভাবিক জোয়ারের পানিতে এসব এলাকা প্লাবিত হয়। এতে ১৫টি গ্রামের প্রায় ১০ হাজার মানুষ পানিবন্দি হয়ে পড়ে। জোয়ারের পানিতে অনেকের বসতবাড়ি ডুবে যায়। নলচিরা ঘাটের প্রায় ২০টি দোকান পানির নিচে। ভেসে গেছে অনেক পুকুরের মাছ ও শাক-সবজি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো. রেজাউল করিম জানান, বুধবার বিকালে জোয়ারের পানি কিছুটা কমলেও রাতে জোয়ারের পানিতে ওই গ্রামগুলো আবারও প্লাবিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৬ আগস্ট) ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে ৪০ মেট্রিক টন চাল বিতরণ করা হবে।
তিনি জানান, পানি নামতে আরও ৩-৪ দিন সময় লাগবে। বেঁড়িবাধ মেরামতের জন্য পানি উন্নয়ন বোর্ডের বরাদ্দ পেলে টেন্ডার করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।