বাংলা ট্রিবিউনকে তিনি বলেন, গত দুই দিনে মিয়ানমার ও পাকিস্তান থেকে মোট ১৭০ মেট্রিক টন পেঁয়াজের ছাড়পত্র দিয়েছি। এরমধ্যে মিয়ানমার থেকে আসা ৫৪ মেট্রিক টন পেঁয়াজের প্রথম চালানটি সোমবার চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌঁছায়। আজ পাকিস্তান থেকে আরও ১১৬ মেট্রিক টন পেঁয়াজের একটি চালান চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌঁছেছে। আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ইতোমধ্যে চালান দুটি খালাস করে নিয়ে গেছেন।
তিনি আরও বলেন, মিয়ানমার থেকে ৫৪ মেট্রিক টন পেঁয়াজের চালানটি আমদানি করে চট্টগ্রামের কায়েল স্টোর। অন্যদিকে পাকিস্তান থেকে আনা ১১৬ মেট্রিক টন পেঁয়াজের চালানটি নিয়ে আসে মেসার্স গ্রিন ট্রেড চট্টগ্রাম।
প্রসঙ্গত, ভারত পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ ঘোষণা করার পর আমদানিকারকরা বিকল্প দেশগুলো থেকে পেঁয়াজ আমদানি করতে উদ্ভিদ সংগনিরোধ কেন্দ্র থেকে পেঁয়াজ আমদানির অনুমতিপত্র নেওয়া শুরু করে। গত ৩ সেপ্টেম্বর থেকে এই পর্যন্ত আমদানিকারকরা ১ লাখ ৫০ হাজার ৯৫৫ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতিপত্র নিয়েছে বলে জানিয়েছেন ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান বুলবুল।
বাংলা ট্রিবিউনকে তিনি বলেন, গত ৩ সেপ্টেম্বর থেকে আমদানিকারকরা পেঁয়াজ আমদানির অনুমতিপত্র নেওয়া শুরু করেন। এই পর্যন্ত ৩২৯টি অনুমতিপত্রের বিপরীতে মোট এক লাখ ৫০ হাজার ৯৫৫ মেট্রিক টন পেঁয়াজ আমদানির অনুমতি নিয়েছেন তারা।