বাংলা ট্রিবিউনকে তিনি বলেন, ‘গত (বুধবার) রাত সাড়ে ১১টার পরে লিটন ঘরে গিয়ে দরজা খোলার জন্য ধাক্কা দেয়। দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করার পরও দরজা না খোলায় লিটন বেড়া কেটে ঘরে ঢুকে তার বাবাকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে আহত করে ঘর থেকে বের হয়ে যায়। এতে ঘটনাস্থলেই আনন্দমোহন ধরের মৃত্যু হয়। ধারালো অস্ত্র দিয়ে তার মাথা ও মুখে কুপিয়ে জখম করা হয়। নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের পর পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘খবর পেয়ে বৃহস্পতিবার ভোরে ওই এলাকায় অভিযান চালিয়ে লিটন ধরকে (৪০) গ্রেফতার করা করি। পরিবারের লোকজন জানিয়েছেন, লিটন প্রতি রাতে মাদকসেবন করে বাসায় আসতো। এ নিয়ে বাবা ও ছেলের সঙ্গে প্রতিরাতে ঝগড়া হতো। লিটনের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে।’