পরে প্রধানমন্ত্রী ছোট বোন শেখ রেহানাকে সঙ্গে নিয়ে ফাতেহাপাঠ এবং বঙ্গবন্ধু ,বেগম ফজিলাতুন্নেসা মুজিবসহ ১৫ আগস্টের শহীদদের রুহের মাগফিরাত কামনায় বিশেষ দোয়া মোনাজাত করেন।
এরপর দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে নিয়ে আওয়ামী লীগ প্রধান শেখ হাসিনা কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শোক দিবসের শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
পরে আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন তিন বাহিনীর প্রধান, মন্ত্রী পরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম, জন-প্রশাসনমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম, প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম এমপি, কাজী জাফর উল্যাহ, উপদেষ্টা মণ্ডলীর সদস্য বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, স্থানীয় সরকার পল্লী উন্নয়ন ও সমবায়মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খোন্দকার মোশাররফ হোসেন, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, নৌ পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ.ক.ম মোজাম্মেল, গণপূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশারফ হোসেন, রেডক্রিসেন্টের সাবেক চেয়ারম্যান শিক্ষানুরাগী শেখ কবির হোসেন, বস্ত্র প্রতিমন্ত্রী মীর্জা আজম, মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি, ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম, যুব -ক্রীড়া উপমন্ত্রী আরিফ খান জয়, পুলিশের আইজি শহিদুল হক, র্যাবের মহা পরিচালক বেনজীর আহম্মেদ, আওয়ামী লীগ নেতা জাহাঙ্গীর কবির নানক, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, শেখ ফজলে নূর তাপস, লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান, আব্দুর রহমান, বি.এম মোজাম্মেল হোসেন, খ ম জাহাঙ্গীর, মুন্নুজান সুফিয়ান, অ্যাডভোকেট উম্মে রাজিয়া কাজল এমপি, রোকসানা ইয়াসমিন ছুটি এমপি, উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ লুৎফার রহমান বাচ্চু, মেয়র কাজী লিয়াকত আলী লেকু প্রমুখ।
দুপুর সাড়ে ১২টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা হেলিকপ্টারে ঢাকার উদ্দেশে টুঙ্গিপাড়া ত্যাগ করেন।
আরও পড়ুন:
‘চোখের সামনে সন্তানের নির্মম মৃত্যু দেখেছি’
/বিটি/