গাজীপুর জেলা বিএনপির সভাপতি একেএম ফজলুল হক মিলন জানিয়েছেন, হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজনের আমন্ত্রণে বুধবার বিকেলে দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে তিনি কালীগঞ্জের জামালপুর ইউনিয়নে একটি পূজামণ্ডপ পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। পরে সেখান থেকে পার্শ্ববর্তী মোক্তারপুরে আরেকটি মণ্ডপ পরিদর্শনে যাচ্ছিলেন। এসময় স্থানীয় সাওরাইদ বাজার এলাকায় পৌঁছালে যুবলীগ ও ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা দা, ছেনি, রড নিয়ে অতর্কিতে তাদের ওপর হামলা চালায়। হামলাকারীরা এসময় ৫টি মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে।
হামলাকারীদের এলোপাথারি মারধরে বিএনপি ও ছাত্রদলের প্রায় ১০ জন নেতাকর্মী আহত হয়েছেন। আহতদের মধ্যে আব্দুল্লাহর অবস্থা গুরুতর। তাকে পঙ্গু হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। বিভিন্ন প্রাইভেট ক্লিনিকে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে অন্যান্যদের।
কালীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আবু বকর মিয়ার ভাষ্য, ‘হামলার ঘটনার ব্যাপারে আমার জানা নেই।’