র্যাব-১১ এর সিও বলেন, ‘র্যাব-১১ এর সদর দফতর নারায়ণগঞ্জে অবস্থিত। নারায়ণগঞ্জ ছাড়াও মুন্সীগঞ্জ, নরসিংদী, লক্ষ্মীপুর, নোয়াখালী, কুমিল্লা, চাঁদপুর ও ঢাকার দুটি থানা এলাকায় র্যাব-১১ এর সদস্যরা কালো পোশাকে টহলে থাকবে এবং সাদা পোশাকে র্যাবের গোয়েন্দা বাহিনী নিয়োজিত থাকবে।’ তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের তফসিলকে ঘিরে যে কোনও ধরণের অপশক্তি বা অস্থিতিশিল পরিস্থিতি আমরা মোকাবেলা করার জন্য সার্বিকভাবে প্রস্তুত আছি। আমরা সাংবিধানিক দায়িত্ব মেনে সংবিধানের ধারা এবং গণতন্ত্রের ধারাকে সমুন্নত রাখার জন্য বদ্ধপরিকর। অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী— জেলা পুলিশ, শিল্পপুলিশ, আনসার ও নারায়ণগঞ্জে বিজিবির নতুন ব্যাটেলিয়নের সঙ্গে আমাদের সার্বিক সমন্বয় রয়েছে।’
এই র্যাব কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘জনগণের আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। নির্বাচন একটি গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ামাত্র। জনগণ যার যার কাজ করবে, শুধু ভোটের সময় তাদের ভোটের অধিকার বাস্তবায়ন করবে। এটাই আমাদের আশা।’ তিনি আরও বলেন, ‘শান্তিপূর্ণভাবে কেউ যদি মিছিল মিটিং করতে চায় বা রাজনৈতিক কর্মসূচি দিতে চায় সেই কর্মসূচিতে আমাদের গোয়েন্দা বাহিনী ও স্ট্যাইকিং ফোর্স থাকবে। আমরা নিরাপত্তা দিয়ে যাবো। জঙ্গি তৎপরতা ও মাদক নির্মুলে যুদ্ধে নেমেছি। এটা আমরা চালিয়ে যাবো। ’
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন— র্যাব-১১ এর উপ-অধিনায়ক মেজর আশিক বিল্লাহ, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার জসিমউদ্দীন চৌধুরী ও সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আলেপ উদ্দিনসহ র্যাবের কর্মকর্তারা।