আর গোপালগঞ্জ-১ (মুকসুদপুর উপজেলা ও কাশিয়ানী উপজেলার সাত ইউপি) আসনে দলের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন। একই আসনে আরও ১৭ জন মনোনয়নপ্রত্যাশী।
মুকসুদপুর উপজেলা আওয়ামী লগের সাধারণ সম্পাদক রবিউল আলম সিকদার জানান, গোপালগঞ্জ-১ আসনে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলী সদস্য মুকুল বোস, সংরক্ষিত মহিলা আসনের এমপি উম্মে রাজিয়া কাজল, উম্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক আরিফা রহমান রুমা, কেন্দ্রীয় যুবলীগ নেতা আতিয়ার রহমান দিপু, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-কমিটির সহসম্পাদক মনজুরুল হক লাভলু, বিশিষ্ট মুক্তিযোদ্ধা ইসমাত কাদির গামা, কাশিয়ানী উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান সুব্রত ঠাকুর, গোপালগঞ্জ-১ আসনের সাবেক এমপি কাজী আব্দুর রশীদের ছেলে হারুন-অর-রশিদ মিরন, মিহির কান্তি ঘোষাল, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল কাজী ইবাদত হোসেন, কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবকলীগের অর্থ সম্পাদক কে. এম মাসুদুর রহমান, সামসুল হক খান, মো. ফিরোজ আলী মিয়া, শরফুদ্দিন আহম্মেদ, মোসাম্মৎ মুনা হক, এনজিওকর্মী আশালতা বৈদ্য, অ্যাডভোকেট জাহিদ হোসেন সর্দার মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছেন।
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান চৌধুরী এমদাদুল হক জানান, মুকসুদপুরে বরাবরই দলীয় মনোনয়ন পেতে বেশি নেতা আবেদন করে থাকেন। কিন্তু, যখন একজনকে মনোনয়ন দেওয়া হয়, তখন সবাই একসঙ্গেই কাজ করেন দলীয় প্রার্থীর পক্ষে।
কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক উপ-কমিটির সহসম্পাদক মনজুরুল হক লাভলু জানান, তিনি দীর্ঘ বছর আওয়ামী লীগের রাজনীতির সঙ্গে জড়িত রয়েছেন। তাছাড়া এলাকার নানা উন্নয়নেও তিনি ভূমিকা রেখেছেন। তিনি এবছর দলীয় মনোনয়ন পেতে ফরম সংগ্রহ করেছেন। তবে তাকে মনোনয়ন না দিলেও দল যাকে মনোনয়ন দেবে, তিনি তার পক্ষেই কাজ করবেন।