নিহত অমেলা বেগম ওই ইউনিয়নের বড় লক্ষ্মীপুর এলাকার মৃত মৃদ্ধার স্ত্রী।
অমেলা বেগমের ছেলে মালেক বলেন, ‘আমি গঙ্গাপ্রসাদপুর এলাকায় ক্ষেতে কাজ করছিলাম। খাবার নিয়ে মা আমার কাছে আসার সময় অটোরিকশার ধাক্কায় ঘটনাস্থলেই মারা গেছেন। মা আর আমার জন্য খাবার নিয়ে আসবে না।’
তিনি জানান, ওই এলাকায় একটি অটোরিকশা রাস্তার পাশে থামানো ছিল। অটোরিকশায় চালক না থাকলেও গাড়িতে চাবি লাগানো ছিল। শুনেছি একটি বাচ্চা ছেলে চাবি দিয়ে অটোরিকশার পিকাপ ঘুরালে গাড়িটি আমার মাকে নিয়ে পাশের খালে পড়ে যায়।
রাজবাড়ী সদর থানার এস আই মো. মামুন বলেন, ‘এ ব্যাপারে আইনি কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’