এর আগে শনিবার (২৯ জুন) রাতে শহরের বাজার এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে সদর থানা পুলিশ।
সদর উপজেলার চরকেওয়ারের টরকী গ্রামের রেহানা বেগম মামলার বাদী হয়েছেন। বৃহস্পতিবার (২৭ জুন) বাদীর বাড়িতে গিয়ে মারধর করে স্বর্ণালংকার ও টাকা চুরিসহ বিভিন্ন অভিযাগে ফয়সালের বিরুদ্ধে মামলা হয়। ১৪৩, ১৪৮, ৩২৩, ৩৮০, ৫০৬ ও ১১৪ ধারায় দায়ের করা মামলায় ছয়জনকে আসামি করা হয়েছে। এরমধ্যে প্রধান আসামি ফয়সাল।
কোর্ট ইন্সপেক্টর হেদায়েত উল্লাহ জানান, বেলা ১২টার দিকে জেলা ছাত্রলীগের সভাপতিকে কোর্টে আনা হয়। পরে ১২টার দিকে মুন্সীগঞ্জ সদর ১নং আমলি আদালতের বিচারক তার জামিন মঞ্জুর করেন।
মুন্সীগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. আলমগীর হোসাইন জানান, শনিবার সন্ধ্যায় সদর উপজেলার টরকী গ্রামের জুলহাস বেপারীর স্ত্রী রেহানা বেগম নামে এক নারী ফয়সালের বিরুদ্ধে স্বর্ণালংকার ও টাকা চুরি এবং মারধরের অভিযোগে মুন্সীগঞ্জ সদর থানায় মামলা দায়ের করেন। পরে তাৎক্ষণিক পুলিশ অভিযানে নেমে তাকে গ্রেফতার করে।
তিনি বলেন, ফয়সালের বিরুদ্ধে আগে অনেক অভিযোগ পেয়েছি। মুন্সীগঞ্জ সদর থানায় তার বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি মামলা হয়েছে। সব মামলায় তিনি জামিনে রয়েছেন।
আরও পড়ুন:
স্বর্ণালংকার ও টাকা চুরির অভিযোগে মুন্সীগঞ্জ ছাত্রলীগ সভাপতি গ্রেফতার