রবিবার (২২ সেপ্টেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এসব কথা বলেন।
প্রক্টর বলেন, শিক্ষার্থীরা বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে ফেসবুকে লাইভ করে ১৪ দফা দাবির কথা বলেছে। পরদিন বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) শিক্ষার্থীদের সব দাবি মেনে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ অফিস আদেশ জারি করে। শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) সচেতন শিক্ষক সমাজের ব্যানারে ১৬ দফা দাবি দেওয়া হয়েছে। এতে ১০ জন শিক্ষক স্বাক্ষর করেছেন। এতে প্রমাণ হয়, শিক্ষকরা ছাত্রদের দিয়ে তাদের দাবি আদায় করতে চান এবং তারাই কলকাঠি নাড়ছেন।
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা চাই না আমাদের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে খারাপ সম্পর্ক হোক। হয়তো তারা বুঝবে এবং আন্দোলন থামিয়ে ক্লাসে ফিরে যাবে।’
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের তদন্ত কমিটি গঠনের কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য শিক্ষা মন্ত্রণালয় একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। তদন্তের মাধ্যমে সত্য ঘটনা বের হয়ে আসবে। ঘটনা কোনও দিকে যাচ্ছে এটা তদন্ত কমিটি খুঁজে বের করবে। উপচার্য (ভিসি) কতটুকু এটার জন্য দায়ী, তা তদন্ত কমিটি সিদ্ধান্ত দেবেন।’
আরও পড়ুন:
বঙ্গবন্ধু প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আ.লীগের সংহতি প্রকাশ
‘আমরা তাদের রাগাতে চাই না, শান্তিপূর্ণ সহঅবস্থান চাই’