সকালের শিফটে ‘ডি’ ইউনিটের পরীক্ষায় প্রক্সি দেওয়ার সময় মো. শহীদুল ইসলাম ও বিকালের শিফটে ‘ই’ ইউনিটে প্রক্সি দেওয়ার সময় মোকসেদুল ইসলামকে আটক করা হয়।
প্রক্টর ড. রাজিউর রহমান বিকালে সাংবাদিকদের জানান, ‘সকাল সাড়ে ১০টায় মূল পরীক্ষার্থী নাসিম হোসেনের প্রক্সি দিতে আসা মো. শফিকুল ইসলামকে শনাক্ত করা হয়। তিনি তার দোষ স্বীকার করেছেন। বিকালে ‘ই’ ইউনিটের পরীক্ষায় মোহতাছিমুল হকের প্রক্সি দিতে আসা মোকসেদুল হাসানকে আটক করা হয়। তাদের দেওয়া স্বীকারোক্তি থেকে আমরা নিশ্চিত হয়েছি, শফিকুল ইসলাম ২০ হাজার টাকা ও মোকসেদুল হাসান ৫০ হাজার টাকার চুক্তিতে প্রক্সি দিতে আসেন। তাদের দেওয়া তথ্যমতে মূল পরীক্ষার্থী নাসিম হোসেনের বাড়ি বগুড়ার শেরপুর ও তার প্রক্সিদাতা শফিকুল ইসলামের বাড়ি শরিয়তপুর। মোহতাছিমুল হক ও তার প্রক্সিদাতা মোকসেদুল হাসানের বাড়ি রংপুর।’