তিনি জানান, শোলাকিয়ায় লাখো মুসল্লির সমাগম হয়। করোনার ভয়বহতাও দিন দিন বাড়ছে। তাই তাদের শারীরিক নিরাপত্তার কথা বিবেচনা করে এবারের ১৯৩তম ঈদুল আজহার জামাত অনুষ্ঠিত হবে না।
তিনি আরও জানান, ঈদুল আজহার জামাত বড় পরিসরে বা উন্মুক্ত স্থানে হবে না। সে অনুযায়ী শহর ও উপজেলার বিভিন্ন মসজিদে সামাজিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্য বিধি বজায় রেখে একাধিক জামাত অনুষ্ঠিত হবে।
জনশ্রুতি আছে, ১৮২৮ সালে এই মাঠে ঈদের জামাতে সোয়া লাখ মুসল্লি একসঙ্গে নামাজ আদায় করেছিলেন। সেই থেকে এ মাঠের নাম হয় ‘সোয়া লাখিয়া’। যা এখন শোলাকিয়া নামেই পরিচিত।