এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ও দ্য ডেইলি অবজারভার পত্রিকার সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী, বাংলাদেশ প্রেস কাউন্সিলের সদস্য আব্দুল মজিদ, সচিব মো. শাহ আলম, টুঙ্গিপাড়া উপজেলা চেয়ারম্যান সোলায়মান বিশ্বাস প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
পরে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে প্রেস কাউন্সিলের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মমতাজ উদ্দিন আহমেদ বলেন, কে সাংবাদিক আর কে সাংবাদিক না এটা আমিও বলতে পারি না। প্রেস কাউন্সিল থেকে একটা নীতিমালা আমরা তৈরি করেছি। নীতিমালাটা এখন আলোচনার পর্যায়ে রয়েছে। কারা সাংবাদিক আর কারা নয় এটি নিশ্চিত করতে অবশ্যই আমাদেরকে একটা নীতিমালার মধ্যে আসতে হবে।
প্রধানমন্ত্রীর সাবেক তথ্য উপদেষ্টা ও দ্য ডেইলি অবজারভার পত্রিকার সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী বলেন, বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনিদের বিচার করা হচ্ছে। তাদের অনেকের বিচারের রায় কার্যকর হয়েছে। আরও বেশ কয়েকজন বিভিন্ন দেশে পালিয়ে রয়েছেন। তাদেরকেও খুঁজে বের করে দেশে এনে রায় কার্যকরের দাবি জানাই।
তিনি জানান, মুজিব জন্ম শতবার্ষিকীতে, এই শোকের মাসে আরও একটি দাবি উঠেছে তা হলো খুনিদের পিছনে যারা কুশিলব ছিল, যারা এ হত্যাকাণ্ডের নীলনকশা করেছিল এবং যারা জাতির জনককে হত্যা করে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে হত্যা করতে চেয়েছিল তাদেরও বিচার করতে হবে।