মাদারীপুর সিভিল সার্জন অফিসের মেডিক্যাল অফিসার ডা. খলিলুজ্জামান হিমু জানান, পিসিআর ল্যাব টেস্টের জন্য ১০০ টাকা ফি নেওয়া হতো। অ্যান্টিজেন টেস্টের জন্যও সেই ১০০ টাকেই নির্ধারণ করা হয়েছে। মাদারীপুরে যে ৫শ’ অ্যান্টিজেন টেস্ট কিট দেওয়া হয়েছে তা শেষ হওয়া মাত্রই স্বাস্থ্য বিভাগ থেকে প্রয়োজনীয় সংখ্যক টেস্ট কিট প্রদান করা হবে।
অ্যান্টিজেন টেস্ট চালুর পর মাদারীপুরে মাত্র ২০ থেকে ৩০ মিনিটেই করোনা পরীক্ষার ফল পাওয়ায় সন্তোষ প্রকাশ করেন জেলার সর্বস্তরের মানুষ।
মুক্তিযোদ্ধা ওয়াজেদ আলী খান বলেন, আগে করোনার রিপোর্ট পেতে ৫ থেকে ৭ দিনেরও বেশি সময় লাগতো। এখন ২৫ থেকে ৩০ মিনিটেই রিপোর্ট পাওয়া যায়। মাদারীপুরে এই সিস্টেম চালু করায় সরকারের প্রতি আমাদের অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা।
মাদারীপুরে করোনা পরীক্ষার দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ফোকাল পার্সন) ডা. মীর রায়হান জানান, প্রথম দিন ৪ জনের অ্যান্টিজেন টেস্ট করা হয়েছে। এরমধ্যে ৩ জনের নেগেটিভ ও একজনের পজেটিভ রিপোর্ট এসেছে। নমুনা প্রদানের জন্য মোট তালিকাভুক্ত হয় ১৫ জন। যাদের উপসর্গে করোনার প্রভাব কম এমন লোকদের নমুনা পিসিআর-এ পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।