নির্যাতিত শিক্ষার্থীর পিতা জানান, আহত শিশুটিকে উদ্ধার করে শনিবার রাতেই সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। রবিবার (১৫ অক্টোবর) তার পরীক্ষা নিরীক্ষা সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে। অভিযুক্ত লম্পট শামসুর রহমান (৪৫) সহ পুরো পরিবার ঘটনার পর থেকে পালিয়ে গেছে।
তিনি আরও বলেন, ‘শিশু নির্যাতনের ঘটনায় আমি ও আমার পরিবার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার দাবি করছি।’
সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি মারুফ আহম্মদ বলেন, ‘লম্পট শামসুরকে ধরতে অভিযান চলছে। তার বিরুদ্ধে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’