সোমবার (২৩ অক্টোবর) দুপুরে কুষ্টিয়া জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. গোলাম কিবরিয়া বাংলা ট্রিবিউনকে এ তথ্য জানান। তিনি জানান, নিষেধাজ্ঞার ২২ দিনে ৩০৩ অভিযান চালানো হয়েছে। ৬২টি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়েছে। ইলিশ শিকারের অপরাধে ৫৮টি মামলা দায়ের করা হয়েছে।
জেলা মৎস অফিস সূত্রে জানা যায়, নিষেধাজ্ঞার সময় মোট পাঁচ লাখ ৭৩ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। উদ্ধার করা হয় ১৭ লাখ ৭১ হাজার ৬শ’ মিটার কারেন্ট জাল। জব্দ করা জালের মূল্য দুই কোটি ৯৬ লাখ টাকার বেশি।
মৎস অফিস জানায়, কুষ্টিয়ায় প্রায় ছয় হাজার জেলে রয়েছে। এর মধ্যে ইলিশ আহরণকারী জেলের সংখ্যা প্রায় দেড় হাজার।
কুষ্টিয়া জেলা মৎস্য কর্মকর্তা মো. গোলাম কিবরিয়া বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘নানা সীমাবদ্ধতার কারণে ইলিশ শিকারিদের ধরতে আমাদের বেগ পেতে হয়েছে। কারণ আমাদের নৌযানগুলো অনেক ধীরগতির। এরপরও খুব কৌশলে বিভিন্ন দিক দিয়ে ঘেরাও করে তাদের আমরা আটক করেছি। স্পিড বোটের ব্যবস্থা করা হতো তাহলে আমরা অভিযান জোরদার করতে পারতাম।’
আরও পড়ুন- শেষ হলো ইলিশ ধরার ওপর নিষেধাজ্ঞা