‘দায়িত্ব বুঝে নেওয়ার পর জলাবদ্ধতা সমাধানে পদক্ষেপ নেবো’

খুলনা নগরীতে জলাবদ্ধতা১৫ মে খুলনা সিটি করপোরেশন নির্বাচনের পরদিন ১৬ মে খুলনায় ৫৯ মিলিমিটার ও ১৮ মে ৪৯.৬ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়। এতে রাস্তাঘাট পানিতে তলিয়ে যায়। ড্রেনের আবর্জনা ও সড়কের ময়লা পানি মিশে একাকার হয়। যা নগরবাসীকে চরম ভোগান্তিতে ফেলে দেয়।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে খুলনা সিটি করপোরেশনের নবনির্বাচিত মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘দায়িত্ব বুঝে নেওয়ার পর নগরবাসীর জলাবদ্ধতা সমাধানে পদক্ষেপ নেবো। কেসিসির বর্তমান পরিষদের মেয়াদ শেষ হবে আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর। এরপর ২৬ সেপ্টেম্বর আমি ও আমার পরিষদ দায়িত্ব গ্রহণ করবো।’

তিনি বলেন, ‘২০০৮ সাল থেকে ২০১৩ সাল পর্যন্ত দায়িত্ব পালনের শেষ দিকে এসে এ নগরে ভারি বৃষ্টি হলেও তা দ্রুত নেমে যেত। এখন সড়ক থেকে পানি নামতে সময় লাগছে। আবার নতুনভাবে সবকিছু সাজাতে হবে।’

খুলনা আওহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আবহাওয়াবিদ আমিরুল আজাদ বলেন, ‘শুক্রবার দুপুর ১টা ২০ মিনিটে বজ্রসহ ভারি বৃষ্টি শুরু হয়। বিকাল ৩টা পর্যন্ত ৪৯.৬ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড হয়। বাতাসের সর্বোচ্চ গতিবেগ ছিল ১৮ কিলোমিটার। এর আগে ১৬ মে ৫৯ মিলিমিটার ও ১৩ মে ২২ মিলিমিটার বৃষ্টি রেকর্ড হয়েছিল।

জুমার নামাজ শেষে বের হওয়া গোবরচাকার এলাকার মুসল্লি বেলাল আহমেদ বলেন, ‘সুন্দর একটি পরিবেশ দেখে মসজিদে প্রবেশ করেছিলাম। কিন্তু, নামাজ শেষে বের হয়ে দেখি সড়কে পানির স্রোত।