জীবননগর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. আশরাফ হোসেন বলেন, ‘সেতু নির্মাণ শেষে সংযোগসড়ক নির্মাণ করার জন্য মাটি কাটতে গেলে সেতুর উত্তর পাশের জমির মালিকরা বাধা দেওয়ার কারণে নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেওয়া হয়। তবে রাস্তা নির্মাণের ব্যাপারে জমির মালিকদের সঙ্গে আলোচনা চলছে। মাটি ভরাটের জন্য সেতুটি কর্মসৃজন প্রকল্পের আওতায় নেওয়া হয়েছে। খুব শিগগিরই এ সমস্যার সমাধান করা হবে।’
জীবননগর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবু মো. আব্দুল লতিফ অমল বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘এলাকাবাসীর দাবির প্রতি সম্মান জানিয়ে এখানে একটি সেতু নির্মাণ করা হয়েছে। তবে সংযোগ সড়ক না থাকায় তার সুফল ভোগ করতে পারছেন না এলাকার লোকজন। এখন বোরো ধান কাটার মৌসুম চলছে। ধান কাটা শেষ হলে সংযোগ সড়ক নির্মাণ করা হবে।’
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতরের আওতায় ২০১৫/১৬ অর্থবছরে ৩২ লাখ ৫২ হাজার ৬শ’ ৫৩ টাকা ব্যয়ে ৪০ ফুট লম্বা সেতুটি নির্মাণ করা হয়। ২০১৬ সালের জুন মাসে নির্মাণ কাজ শেষে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষের কাছে সেতুটি হস্তান্তর করে। এর পরই সেতুর দু’পাশে সংযোগসড়ক নির্মাণের জন্য প্রকল্প নেওয়া হয়।