ওই এলাকায় হোম কোরেন্টিনে থাকা লোকজন যাতে নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্য ঘরে বসে পেতে পারেন সেজন্য সহযোগিতা করছেন জনপ্রতিনিধিরা।
বেনাপোলের পৌরমেয়র আশরাফুল আলম লিটন জানান, যারা হোম কোয়ারেন্টিনে আছেন তাদের বাড়িতে চাল, তেল ও কাঁচাবাজার পাঠানো হচ্ছে।
শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের চিকিৎসক ইউসুফ আলি জানান, করোনাভাইরাস প্রতিরোধে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ৫টি আইসোলেশন বেড, ৫০টি কোয়ারেন্টিন ইউনিট বেড প্রস্তুত রাখা হয়েছে। এখন পর্যন্ত ২৫০ জনকে কোয়রেন্টিনে রাখা হয়েছে। উপজেলায় এখনও কোনও করোনা আক্রান্ত রোগী পাওয়া যায়নি।
শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পুলক কুমার মণ্ডল জানান, এ পর্যন্ত বিদেশ থেকে আশা ২৫০ ব্যক্তিকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। ভারত ফেরতদের ব্যাপারেও খোঁজ-খবর নিয়ে প্রশাসনকে অবহিত করার জন্য ইউপি চেয়ারম্যান-মেম্বারদেরকে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন এ ব্যাপারে সার্বক্ষণিক তৎপর রয়েছে।