গ্রামবাসী তৌসিকে কাইফু বলেন, চলতি বছরে হিজলিয়া-কোলা পয়েন্টের তিনটি ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে ওয়াপদা সংস্কার করেছে। তবে যে স্থানে বাঁধ ভেঙে গেছে সেই স্থানটিও ঝুঁকিপূর্ণ ছিল। ওই স্থানটি বাজেটের মধ্যে না থাকায় সংস্কার হয়নি। শুকনো মৌসুমে হঠাৎ ওয়াপদার বাঁধ ভেঙে যাবে সেটা কল্পনা করতে পারেনি কেউ।
তিনি আরও বলেন, শনিবার সন্ধ্যায় হঠাৎ ওয়াপদার বাঁধ ভেঙে ১০০ হাতের মতো নদী গর্ভে চলে গেছে। দ্রুত বাঁধ মেরামত না করা হলে প্রতাপনগর ইউনিয়নের একটি ওয়ার্ড ও শ্রীউলা ইউনিয়নের বিস্তীর্ণ এলাকা প্লাবিত হতে পারে।