নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক এক মৎস্য শিকারী বলেন, নিরাপদ সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখেই মাছ ধরছি। ঘরে বসে থাকলে মানসিক অশান্তি ও চিন্তাগ্রস্থ হই। তাই দুশ্চিন্তা থেকে কিছুটা হলেও মুক্তি পেতেই মাছ শিকারে আসা।
মৎস্য শিকাররত একজন মাদ্রাসার শিক্ষক নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, কপোতাক্ষ নদের ওপরে বাড়ি। বাড়িতে সময় আর কাটছে না। টিভি দেখে মোবাইল ব্যবহার করে আর কতোক্ষণ সময় কাঁটানো যায়? তাই বাকি সময়টি শখের নেশা মাছ শিকার করে কাটাচ্ছি। কপোতাক্ষ নদে ছিপ-বর্শি দিয়ে মাছ শিকার করছি।
এদিকে এই এলাকায় ধান উঠতে এখনও ২০ থেকে ২৫ দিন সময় লাগবে। সব মিলিয়ে চরম দুশ্চিন্তায় আছেন দুস্থ শ্রমজীবী মানুষরা। তাই অনেকেই মাছ ধরছেন।