ওসি জানান, ‘মঙ্গলবার রাত ১২টার দিকে মতিন মাস্টার বাড়ি থেকে বের হয়ে নিজের ফিসারিতে পাহারা দেওয়ার জন্য যান । বুধবার সকাল ১০টার পরও বাড়িতে ফিরে না আসায় পরিবারের লোকজন সেখানে খুঁজতে গিয়ে তার গলাকাটা লাশ দেখতে পান। খবর পেয়ে পুলিশ পুকুর থেকে লাশ উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসেন। কী কারণে এবং কারা এই খুনের সঙ্গে জড়িত তা তদন্তের মাধ্যমে বেরিয়ে আসবে বলে জানান ওসি।
এদিকে এ ঘটনায় নিহতের পরিবার, দলীয় নেতাকর্মী ও এলাকাবাসী হত্যাকাণ্ডের বিচার দাবি করেছেন। মঠবাড়িয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল কুদ্দুস জানান, এরকম একজন প্রবীণ মুক্তিযোদ্ধাকে কেউ গলাকেটে হত্যা করতে পারে এটা এলাবাসী বিশ্বাস করতে পারছে না।
মঠবাড়িয়া ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ডের মেম্বার হাফিজ উদ্দিন জানান, এলাকায় কারও সঙ্গে মতিন মাস্টারের কোনও দ্বন্দ্ব ছিল না। তবে কী কারণে, কারা এবং কেন তাকে গলাকেটে হত্যা করা হলো এ বিষয়টি পুলিশ তদন্ত করে বের করবে বলে প্রত্যাশা তার।