পাউবোর উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী রনজিৎ কুমার সরকার বলেন, স্থানীয় লোকজন বাঁধের ওপর ঘরবাড়ি বানায় এবং গবাদিপশু রাখে। এছাড়া গবাদি পশুর জন্য খড়ের পালা সাজিয়ে রাখে বাঁধের ওপর। এজন্য বাঁধের ওপর তারা খোঁড়াখুঁড়ি করে। যে কারণে ইদুঁর গর্ত করে। যমুনায় পানি বাড়তে সেই গর্ত দিয়ে এসে ফাটল সৃষ্টি করে। এতেও বাঁধ ক্ষতির মধ্যে পড়ে।
এদিকে, সিরাজগঞ্জ শহর রক্ষা বাঁধ ‘হার্ড-পয়েন্ট’র টিহেড অংশে ঢালের দু’টি ব্লক সরে গিয়ে কিছু অংশ বৃহস্পতিরার রাতে দেবে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত স্থান মেরামত ও সুরক্ষার নির্দেশ দিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
জেলা ত্রাণ ও পুনর্বাসন সূত্রে জানা গেছে, জেলার পাঁচ উপজেলার ৩৮ ইউনিয়নের ৬৫ হাজার ৭৬৫ পরিবারের দু’লাখ মানুষ বন্যা কবলিত।
এরই মধ্যে, বন্যা কবলিত মানুষদের মাঝে সরকারি বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে ত্রাণ বিতরণ শুরু হয়েছে।জেলা প্রশাসনের উদ্যোগে শনিবার (২০ জুলাই) কাজিপুরের মাইঝবাড়ীর ঢেকুরিয়ায় শহীদ মুনসুর আলী ইকোপাকের অস্থায়ী আশ্রায়কেন্দ্রে ১৩০০ পরিবারের মাঝে ১০ কেজি করে চাল বিতরণ করা হয়েছে।