পুলিশ সুপার জানান, নাটোর জেলা শহর ছাড়াও বিভিন্ন উপজেলার থানা, তদন্তকেন্দ্র, ফাঁড়ি ও বিভিন্ন ইউনিটে কর্মরত পুলিশ অফিসার, ফোর্স এবং সিভিল স্টাফদের এই হোমিও ওষুধ বিতরণ করা হয়।
করোনা প্রতিরোধে কোনও ভ্যাকসিন বা ওষুধের কার্যকারিতা প্রমাণিত না হলেও কীভাবে এই ওষুধ বিতরণ করা হলো জানতে চাইলে পুলিশ সুপার লিটন কুমার সাহা জানান, ‘সম্প্রতি জেলায় হোমিওপ্যাথ ডাক্তারদের একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। সেখানে জানানো হয়েছে এই ওষুধ গ্রহণ করলে মানুষের ইমিউনিটি বা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে। ইমিউনিট বাড়লে যে কোনও ভাইরাস প্রতিরোধ করা সম্ভব। এ কারণে পুলিশ সমস্যদের ইমিউনিটি বাড়ানোর জন্য এই ওষুধ বিতরণ করেছি।’
জেলা সিভিল সার্জন ডা. মিজানুর রহমান জানান, ‘পুলিশ সদস্যদের মধ্যে হোমিও ওষুধ আর্সেনিকাম অ্যালবাল-৩০ বিতরণ করা হয়েছে শুনেছি। কিন্তু হোমিও চিকিৎসা পদ্ধতি সম্পর্কে আমার ধারণা নেই। তাই এই ওষুধের বিষয়ে মন্তব্য করতে পারছি না।’