সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. জাহিদুল ইসলাম হীরা বলেন, 'মুক্তিযোদ্ধা মোয়াজ্জেম হোসেন দীর্ঘদিন ধরে ডায়াবেটিস ও হৃদরোগে ভুগছিলেন। তার হার্টে রিং পরানোসহ বাইপাস সার্জারিও করা ছিল। গত দু’দিন ধরে নতুন করে তার জ্বর ও শ্বাসকষ্ট শুরু হয়। বৃহস্পতিবার ভোরে নিজ বাড়িতে তিনি মারা যান। খবর পেয়ে মেডিক্যাল টিম পাঠিয়ে মৃত ব্যক্তি ও পরিবারের সদস্যদের নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে।
স্বাস্থ্যবিধি মেনে রাস্ট্রীয় মর্যাদায় কান্দাপাড়া কবরস্থানে বাদ জোহর এই মুক্তিযোদ্ধার দাফন সম্পন্ন হয়েছে বলে জানিয়েছেন জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ইউনিটের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার আশরাফুর ইসলাম চৌধুরী জগলু।
এদিকে, কাজিপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডা. মোমেনা পারভীন পারুল জানান, করোনার উপসর্গ নিয়ে শুভগাছা বড়বাড়িয়ার আবুল কালাম বৃহস্পতিবার সকালে মারা
যান। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে মৃত ব্যক্তির নমুনা সংগ্রহ করা হয়েছে। তার মৃত্যুর পর প্রতিবেশী ও নিকটাত্মীয়রা ভয়ে এলাকা ছেড়ে চলে গেছেন।
কাজিপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার জাহিদ হাসান সিদ্দিকী জানান, করোনার উপসর্গ নিয়ে মৃত ব্যক্তির লাশ স্বাস্থ্যবিধি মেনে দুপুরে দাফন করেছে দাফন কমিটি।