এজাহার সূত্র জানায়, বগুড়ার শেরপুরের জামাইল গ্রামের শহিদুল প্রতিবেশি এক তরুনীকে গত ২০০১ সালের ১৬ জুলাই বিয়ের প্রলোভনে দেখিয়ে ধর্ষণ করে।এরপর বিয়ে করতে রাজি না হওয়ায় ওই তরুণী একই বছরের ১৬ অক্টোবর বগুড়ার প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে শহিদুলে বিরুদ্ধে মামলা করেন। আদালত মামলাটি তদন্ত করতে শেরপুর থানায় নির্দেশ দেন। পরবর্তীতে ভিকটিম এক ছেলে সন্তানের জন্ম দেন। তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই মজিবর রহমান ২০০২ সালের ৩১ জানুয়ারি আদালতে শহিদুল ইসলামের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিল করেন। আদালতের নির্দেশে ডিএনএ পরীক্ষা করিয়ে নিশ্চিত হওয়া যায় যে, ওই শিশুটি ধর্ষক শহিদুলের।
দ্বিতীয় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের স্পেশাল পিপি আশেকুর রহমান সুজন জানান, ধর্ষণ ও সন্তান জন্ম দেওয়ায় পলাতক আসামী শহিদুলকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও জরিমানা করা হয়েছে।
/এআর/