মনোনয়ন প্রত্যাশী ইমরান কবির চৌধুরী ডিমলা উপজেলার পশ্চিম ছাতনাই ইউনিয়নের ঠাকুরগঞ্জ গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা ওয়ালিউর রহমান চৌধুরীর ছেলে। মতবিনিময় সভায় ইমরান কবির চৌধুরী বলেন, ‘আমার দাদা আব্দুর রহমান চৌধুরী ১৯৭০ সালে এ আসন থেকে বিপুল ভোটের ব্যবধানে পূর্ব পাকিস্তান প্রাদেশিক পরিষদের সদস্য নির্বাচিত হন। আমার বাবা ও দাদা দুজনই মুক্তিযুদ্ধ করেছেন।
১৯৭৫ এর রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট পরিবর্তন হলেও কোনও লালসায় আমার দাদা ও আমার বাবা আওয়ামী লীগের আদর্শ থেকে সড়ে দাঁড়াননি। ১৯৭৮ সালেও আমার দাদা নৌকা প্রতীক নিয়ে এ আসনে নির্বাচনে অংশ নেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমি ছাত্র জীবনে ছাত্রলীগের রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলাম। পরে যুবলীগ করি। এর পর উচ্চতর ডিগ্রি ও পেশার তাগিদে দীর্ঘদিন লন্ডনে অবস্থান করি। সেখানেও আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সক্রিয় ছিলাম। পরপর দুই বার প্রধানমন্ত্রীর বোন শেখ রেহানার মেয়ে টিউলিপ সিদ্দিকীর নির্বাচনি প্রচারণায় সক্রিয় ভূমিকা পালন করি।’
ইমরান বলেন, ‘আমার পরিবার কখনও আওয়ামী লীগের সঙ্গে বেঈমানী করে নাই। আমার বিশ্বাস এসব বিবেচনায় আমার দাদার উত্তরসূরি হিসেবে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকেই এ আসন থেকে নৌকা প্রতীক বরাদ্দ দেবেন।’
ডেইলি স্টারের জেলা প্রতিনিধি আসাদুজ্জামানের সভপতিত্বে মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন, দেশ টিভির জেলা প্রতিনিধি আব্দুল বারী, ডোমার প্রেসক্লাবের সভাপতি মো. মোজাফ্ফর আলী, সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মামুন, অর্থ সম্পাদক রওশন রশীদসহ ডোমার ও ডিমলা উপজেলায় কর্মরত বিভিন গণমাধ্যমের ৩০ জন সাংবাদিক।
/এফএস/
আরও পড়ুন- নির্বাচনকে সামনে রেখে যা হচ্ছে তা ভালো দিক: ওবায়দুল কাদের