স্থানীয়রা জানান, হামলার পর স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে প্রথমে আদিতমারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। পরে আশরাফুল ইসলামকে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে ছেড়ে দেওয়া হলেও উপসহকারী প্রকৌশলীকে লালমনিরহাট সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়।
পুলিশ, এলজিইডি ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, প্রকৌশলীর কাছে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করে হুমায়ুন কবীর। এই চাঁদার টাকা দিতে চাওয়া না হলে, রাস্তা মেরামতের কাজের ‘মান খারাপ’ অভিযোগ তুলে এই হামলা করে হুমায়ুন কবীর ও তার সহযোগীরা।
অভিযোগের বিবরণে জানা যায়, সকাল ১০টার দিকে সরলখাঁ এলাকার একাধিক মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি একেএম হুমায়ুন কবীর (৪৫) তার ভাই রাশেদুজ্জামানসহ অজ্ঞাত ১০-১৫ জন ধারালো দেশীয় অস্ত্র নিয়ে দুজনের ওপর হামলা চালায়। 'শালা চাঁদা দেবে না। ধর শালাকে' বলেই প্রথমে হুমায়ুন হামলা চালায়। পরে অন্যরা মারধর করে।’
আদিতমারী থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুদ রানা বলেন, ‘লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। মামলা নথিভুক্ত করার প্রস্তুতি চলছে।’