বুধবার (১৭ জুলাই) সকাল ৮টার দিকে পানির চাপে পাকা সড়কটি ভেঙে যায়। রৌমারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) দীপঙ্কর রায় এসব তথ্য জানিয়েছেন।
ইউএনও ও স্থানীয়রা জানান, ব্রহ্মপুত্র নদসহ স্থানীয় নদীরগুলোয় অব্যাহতভাবে পানি বাড়ায় বন্দবেড় ইউনিয়নের বাঘমাড়া-বন্দবেড় সড়কের জলিলের কুরা নামক স্থানে প্রায় ৩০ মিটার পাকা সড়ক ভেঙে গেছে। ফলে উপজেলা সদর দফতরসহ সক সরকারি অফিসে পানি প্রবেশের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
কুড়িগ্রামে তিস্তা নদীর পানি কমে বিপদসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হলেও ধরলা ও ব্রহ্মপুত্র এখনও বিপদসীমার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘জেলার বন্যা পরিস্থিতির অবনতি হলেও বুধবার বিকাল নাগাদ নদ-নদীর পানি কিছুটা স্থির হয়ে আগামীকাল বৃহস্পতিবার পানি হ্রাস পেতে শুরু করতে পারে। উজানে ও বাংলাদেশে বৃষ্টিপাত বন্ধ থাকায় বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হবে।’