রবিবার (১৫ মার্চ) হিলি দিয়ে পেঁয়াজ আমদানি শুরু হয়েছে। বন্দর দিয়ে মোট ১৯ ট্রাকে ৪২৮ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। সন্ধ্যা সাড়ে ৭টা পর্যন্ত বন্দরে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে কোনও পেঁয়াজ বিক্রি হয়নি।
পেঁয়াজ আমদানিকারক বাবলুর রহমান ও সেলিম হোসেন বলেন, প্রতি টন পেঁয়াজ প্রকারভেদে ২৫০-৩০০ ডলার মূল্যে আমদানি করা হচ্ছে। তাতে করে প্রতি কেজি পড়ছে ২১-২৫ টাকা। এর সঙ্গে খরচ যোগ করে আমরা পেঁয়াজ বিক্রি করছি ২৮-৩২ টাকায়। কিন্তু এরপরেও বাজারে ক্রেতা নেই। যার কারণে নিজ চালানে ঢাকা,চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে পাঠানোর পাশাপাশি নিজস্ব গুদামে নিয়ে আসা হচ্ছে। দেশীয় পেঁয়াজের দাম কম হওয়ার কারণে মোকামগুলোয় চাহিদা কম থাকায় পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে না। এছাড়া ভারতের বাজারেও পেঁয়াজের দাম কমেছে তাতে করে আগামীতে পেঁয়াজের আমদানির পরিমাণ বাড়লে দাম কমে ১৫-১৮ টাকায় নেমে আসবে। আর সব আমদানিকারকরা পেঁয়াজ আমদানি করতে পারলে দাম আরও কমবে।
প্রসঙ্গত, অভ্যন্তরীণ বাজারে পেঁয়াজের সংকট ও মূল্যবৃদ্ধির অজুহাত দেখিয়ে গত বছরের ২৯ সেপ্টেম্বর পেঁয়াজ রফতানি বন্ধ করে ভারত। ২৬ ফেব্রুয়ারি তারা সেই নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নেয়।