সীমান্তে দ্রুত ও কার্যকর টহল পরিচালনার জন্য আধুনিক এই যন্ত্রটি ব্যবহার করা হচ্ছে। সীমান্তের অপরাধ দমন, অস্ত্র, বিস্ফোরক দ্রব্য, ইয়াবা, বিভিন্ন মাদকের চোরা চালানসহ মানবপাচার প্রতিরোধে এই ভেহিক্যালে কাজ করতে সহজ হবে।
শুক্রবার (১৬ অক্টোবর) বিকালে ৫৬ বিজিবির নীলফামারী দারোয়ানী ব্যাটালিয়নের পরিচালক ও অধিনায়ক লে. কর্নেল মো. মামুনুল হক এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
এটি সীমান্তের অলিগলি, বালুময় চরাঞ্চল, খালবিল, জলাশয়সহ উঁচু-নিচু পাহাগি, খাড়া রাস্তা এবং যেকোনও দুর্গম পথে চলাচলের জন্য খুবই উপযুক্ত। এছাড়া ওজনে হালকা হওয়ার কারণে বিশেষ অভিযানে সহজে মুভ করা যায়।
৫৬ বিজিবি অধিনায়ক জানান, বিজিবির কর্ম এলাকায় নতুন এই মাত্রা যুক্ত হওয়ায় আন্তসীমান্ত অপরাধ দমন সহজ হবে। পাশাপাশি সীমান্ত হত্যা হ্রাসেও এটি কার্যকর ভূমিকা রাখবে বলে আশা করেন তিনি।