হিলিতে জেঁকে বসেছে শীত, বেড়েছে দুর্ভোগ

দিনাজপুরে মৃদু শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত রয়েছে। সেই সঙ্গে ঘন কুয়াশা ও হিমেল বাতাস শীতের মাত্রা বাড়িয়ে দিয়েছে। তীব্র শীতে কাজে যেতে না পেরে বিপাকে খেটে খাওয়া মানুষ। সড়কে মানুষের চলাচল কমে যাওয়ায় ভ্যান ও রিকশাচালকদের আয় কমে গেছে।

দুই দিন ধরে সকাল সকাল সূর্য উঠছে। তবে দিনের তাপমাত্রা কিছুটা বেশি থাকছে। বিকালের পর থেকে শীতের মাত্রা বাড়ছে। সন্ধ্যার পর বাজার-ঘাট ফাঁকা হয়ে যাচ্ছে।

হাকিমপুর উপজেলার হিলির শ্রমিক লিটন হোসেন বলেন,  বস্তা সেলাই করে জীবিকা নির্বাহ করি। কিন্তু শীতে কাজ করতে পারছি না। ঠান্ডায় হাত-পা কাঁপছে।

ভ্যানচালক আরিফুল ইসলাম বলেন, শীত উপেক্ষা করে জীবিকার তাগিদে ভ্যান নিয়ে বের হতে হচ্ছে। কিন্তু মানুষজন বাড়ি থেকে তেমন বের হচ্ছে না। তাই যাত্রী না পেয়ে আয় কমে গেছে।
 
আবহাওয়া অধিদফতর দিনাজপুরের ইনচার্জ তোফাজ্জল হোসেন বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, আজ দিনাজপুর অঞ্চলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বাতাসের আদ্রতা ৯৪ শতাংশ। বাতাসের গতিবেগ ঘণ্টায় ৪-৫ কিলোমিটার।

আরও পড়ুন:
আবহাওয়ার খবর। 
তাপমাত্রার খবর।