রায়ের সময় মামলার আসামি নগরের জালালাবাদ থানার হালদারপাড়ার ফরমুজ আলীর ছেলে সোহেল হাসান (২৮) ও সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরের জগদীশপুর গ্রামের মৃত নাজির উদ্দিনের ছেলে হানিফ আহমদ (৩৭) কাঠগড়ায় উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া এই মামলার বাকি চার আসামি জালালাবাদ থানার আখালিয়া নোয়াপাড়া ডি ব্লকের আফতাব আলীর ছেলে ইমরান আহমদ এমরান (৩৬), পাঠানটুলার মৃত আব্দুল হাকিমের ছেলে ফরহাদ হোসেন কবীর (৩৬), কালিবাড়ির রইছ আলীর ছেলে সেবুল আহমদ (৩৬) ও জালালাবাদ থানার পনিটুলা এলাকার আব্দুল জলিল শাহজাহান (৩৬) পলাতক থাকায় আদালত তাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন।
বিষয়টি নিশ্চিত করেন আদালতের বেঞ্চ সহকারী আইয়ুব আলী।
আদালত সূত্র জানায়, চাঁদা দাবি, ভয়ভীতি, ত্রাস ও হত্যার হুমকির অভিযোগ এনে ২০১৭ সালের ২৪ এপ্রিল মদিনা মার্কেটের হাজী আলতাব আলীর ছেলে রঙ্গুল বেগম বাদী হয়ে দ্রুত বিচার আইনে কোতোয়ালি থানায় সাত জনকে আসামি করে মামলাটি দায়ের করেন। মামলার তদন্ত কর্মকর্তা কোতোয়ালি থানার এসআই ইবাদুল্লাহ তদন্ত শেষে ৪ মে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। অভিযোগপত্রে বনকলাপাড়ার আতিক নামের এক তরুণকে অব্যাহতি দেওয়ার আবেদন করেন তদন্ত কর্মকর্তা। এরপর সিলেট চিফ মেট্রোপলিটন আদালত ওই বছরের ১৫ মে অভিযোগপত্র গ্রহণ করেন।