আলী হোসেনের জবানবন্দির বরাত দিয়ে সিলেটের জকিগঞ্জ থানার ওসি হাবিবুর রহমান হওলাদার বলেন, ধর্ষণের শিকারও ওই স্কুলছাত্রীকে রবিবার (১৫ জুলাই) বিদ্যালয় ছুটির পর বাড়ি ফেরার পথে হাজারীচক পশ্চিম জামে মসজিদের ইমাম মাওলানা আলী হোসেন জোর করে তার কক্ষে নিয়ে যান। তাকে কক্ষে নেওয়ার পর পানির সঙ্গে ঘুমের ঔষধ মিশিয়ে ওই শিশুকে খাওয়ানোর পর ধর্ষণ করেন সে।
তিনি আরও জানান, এরপর শিশুটি অচেতন হয়ে পড়লে তাকে তার খাটের নীচে লুকিয়ে রাখে। পরে শিশুটিকে রাতে মসজিদের বারান্দা রেখে আসে আলী হোসেন। শিশুটির বাবা মসজিদের মাইকে শিশুটির নিখোঁজের বিষয়ে ঘোষণা করতে গেলে তারা বারান্দায় শিশুটিকে দেখেতে পান। এরপর তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এসময় উত্তেজিত জনতা মসজিদের ইমাম আলী হোসেনকে গণধোলাই দিয়ে পুলিশ সোপর্দ করে। পরে এঘটনায় থানায় মামলা দায়ের করেন ওই শিশুর বাবা।