পূজা শুরুর আগে কুমারীকে স্নান করিয়ে নতুন কাপড় পরানো হয়। হাতে দেওয়া হয় ফুল, কপালে সিঁদুরের তিলক ও পায়ে আলতা। যথাসময়ে সজ্জিত আসনে বসিয়ে পূজা করা হয় কুমারী মাকে। শঙ্খ, উলুধ্বনি আর মায়ের স্তুতিতে মুখরিত হয় চারদিক।
নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদারে রামকৃষ্ণ মিশন এলাকায় বিপুল সংখ্যক পুলিশ মোতায়েন করা হয়। স্বেচ্ছাসেবীরা কঠোর পরিশ্রম করেন। ওই এলাকাকে যানজটমুক্ত রাখতেও নেওয়া হয় বিশেষ ব্যবস্থা।
হবিগঞ্জ সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাসুক আলী জানান, কুমারী পূজায় বাড়িত নিরাপত্তা দেওয়া হয়ে থাকে। সকাল থেকেই রামকৃষ্ণ মিশনের অতিরিক্ত পুলিশের মাধ্যমে নিরপত্তার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছিল। সবার সহযোগিতায় শান্তিপূর্ণভাবেই এবারও কুমারী পূজা সম্পন্ন হয়েছে।
হবিগঞ্জ রামকৃষ্ণ মিশনের অধ্যক্ষ স্বামী বেদময়ানন্দ জানান, কুমারী পূজা উপলক্ষে রামকৃষ্ণ মিশনে হবিগঞ্জের পাশাপাশি কিশোরগঞ্জ, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জসহ বিভিন্ন জেলার হাজারো নারী-পুরুষ ভিড় করেন। প্রশাসনের সহযোগিতায় শান্তিপূর্ণভাবে কুমারী পূজা অনুষ্ঠিত হয়েছে।