মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, দুই মেয়ে, এক ছেলেসহ অসংখ্য আত্মীয়-স্বজন রেখে গেছেন। তিনি কানাডায় মৌলভীবাজার জেলা অ্যাসোসিয়েশনের উপদেষ্টা ছিলেন।
রুহুল চৌধুরী জানান, লাশ ডল ল্যান্ডের মদিনা মসজিদ জানাজা-দাফনে অস্বীকার করেছে। এই পরিস্থিতিতে সেখানে করোনায় মৃত ব্যক্তিদের জানাজ-দাফন স্থগিত রয়েছে। পরিবার নাগেট মসজিদ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করেছে। এ নিয়ে আজ সোমবার সিদ্ধান্ত হবে। তবে নাগেট মসজিদে জানাজা হলে পিকারিং কবরস্থানে দাফন করা হবে তিনি জানান।
এ নিয়ে করোনায় আক্রান্ত হয়ে কানাডায় দ্বিতীয় বাংলাদেশির মৃত্যু হলো। গত ৪ এপ্রিল দেশটির রাজধানী অটোয়াতে প্রথম বাংলাদেশি হিসেবে মারা যান হাজী শরিয়তুল্লাহ। তাকে ওই দিন স্থানীয় মেনোটিস্থ অটোয়া মুসলিম সেমিট্রতে দাফন করা হয়।