শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব (মাধ্যমিক-২) মাধ্যমিক এ কে এম জাকির হোসেন ভূঞা স্বাক্ষরিত পরিপত্রে বলা হয়েছে, আনুষ্ঠানিকভাবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আওতায় যাচ্ছে নিম্নমাধ্যমিক বিদ্যালয়। এছাড়া নিম্ন মাধ্যমিক পর্যায় অনুমোদন পাওয়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের আধীনে ন্যস্ত করা হয়েছে। সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার লক্ষ্যে বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোর নিম্নমাধ্যমিকের পরবর্তী স্তর অনুমোদন নতুন কলেজ বা একাদশ শ্রেণি খোলার ক্ষেত্রে এসব সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিপত্রে আরও উল্লেখ করা হয়েছে, মন্ত্রণালয়ের আগাম অনুমোদন ছাড়া মাধ্যমিক পর্যায়ে নতুন করে কোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান চালু করা যাবে না। কোনও এলাকায় প্রয়োজনের চেয়ে বেশি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থাকলে, নতুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে পাঠদানের অনুমতিও দেওয়া হবে না। তবে অনগ্রসর, চরাঞ্চল ও দুর্গম এলাকায় পাঠদানের বিবেচনা করবে মন্ত্রণালয়।
শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন ছাড়া কোনও শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে বাংলাদেশ শিক্ষা তথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো (ব্যানবেইস) ইআইআইএন নম্বর দিতে পারবে না। একইসঙ্গে যেসব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে পাঠদানের অনুমতি দেওয়া হয়েছে, অথচ শিক্ষার্থী ভর্তি হয়নি সেসব প্রতিষ্ঠানের পাঠদান অনুমোদন বাতিল হবে বলেও ওই পরিপত্রে উল্লেখ করা হয়েছে।
/এসএমএ/এমএনএইচ/