জানা যায়, শুক্রবার সকাল ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয় ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বাইরে ৮১টি কেন্দ্রে ঘ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়। পরীক্ষা চলাকালীন সাড়ে ১০টার একটু আগে উত্তরসহ একটি প্রশ্নপত্র সাংবাদিকদের হাতে আসে। সেটি সাংবাদিকরা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর সোহেল রানাকে দেখান। পরীক্ষা শেষে হাতে লিখিত প্রশ্নপত্রের সঙ্গে অনুষ্ঠিত পরীক্ষার প্রশ্নপত্রের মিল পাওয়া যায়।
বেলা সাড়ে ১১টার দিকে প্রক্টর একেএম গোলাম রব্বানী তার কার্যালয়ে আসেন। তখন সাংবাদিকরা তাকে প্রশ্নপত্র ফাঁসের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘আমরা এখন পযর্ন্ত কোনও নির্ভশীল সোর্স থেকে প্রশ্নফাঁস হয়েছে এটা নিশ্চিত হতে পারিনি। যে অভিযোগ উঠেছে তা প্রশ্নপত্র ফাঁসের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট নয়,ভর্তি পরীক্ষা জালিয়াতির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট হতে পারে। বিষয়টি তদন্ত করে দেখে পরবর্তীতে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
তিনি বলেন, ‘প্রশ্নফাঁস আর ডিজিটাল জালিয়াতি এক নয়।’
তদন্তে প্রশ্নফাঁসের বিষয়টি প্রমাণিত হলে পুনরায় পরীক্ষা নেওয়া হবে কিনা সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়মনীতি অনুসারে এ বিষষে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। কয়েকজন সাংবাদিক আমাদের একটি হাতে লেখা প্রশ্ন এনে দেখিয়েছেন। আমরা বিষয়টি তদন্ত করে দেখবো।’