বাংলা ট্রিবিউনকে তিনি বলেন, ‘যা লিখেছি পুরোটাই সত্যি। আমি সাদের ঘর ছেড়ে দিয়েছি। গৃহবন্দি থেকে আর নির্যাতিত হতে চাই না।’
ঘর ছেড়ে কোথায় উঠেছেন, কী ধরনের নির্যাতন করতেন ইত্যাদি প্রসঙ্গে বেশি কিছু বলতে চাননি শ্রাবস্তী তিন্নি।
‘সময় করে সব বলবো। এখন রাখছি।’ এই বলে ফোন রাখলেন। তবে তার সঙ্গে ফোনালাপে অনুমান করা গেছে, তিনি সুস্থ কিংবা স্বাভাবিক নন। বেশ বিধ্বস্ত।
এই স্ট্যাটাসের সঙ্গে তিন্নি যুক্ত করেছেন তার ছোট কন্যার ছবি।
আদনান ফারুক হিল্লোলের সঙ্গে বিচ্ছেদের পর মিডিয়া থেকে পুরোটাই আড়াল হন তখনকার শীর্ষ তারকা তিন্নি। কন্যা ওয়ারিশাকে নিয়ে থাকতেন ইস্কাটনস্থ বাবা-মায়ের বাসায়।
গেল বছর খবর মিলেছে ২০১৪ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি সাদের সঙ্গে বিয়ে বন্ধনে আবদ্ধ হন তিন্নি। এই সংসারে একটি কন্যাসন্তানও রয়েছে তাদের।
দীর্ঘ বিরতির পর গত বছর সেপ্টেম্বরে মা কস্তুরী দত্ত মজুমদারের লেখা একটি নাটকের মাধ্যমে অভিনয়ে প্রত্যাবর্তন হয়েছিলো তার। ‘একই বৃন্তে’ নামে এ নাটকটি পরিচালনা করেন সুজন শাহরিয়ার। এরপর গেল মার্চে ‘চেকপোস্ট’ নামের আরেকটি নাটকেও অভিনয় করেন তিনি। এরপর আর কোনও নাটকের খবর পাওয়া যায়নি।