আজ (১৪ এপ্রিল) থেকে ১২ বছর আগে রমনার বটমূলে ছায়ানটের ঐতিহাসিক বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে প্রথম সংখ্যার মোড়ক উন্মোচনের মাধ্যমে আনন্দ আলোর যাত্রা শুরু হয়। সেই থেকে কোনও প্রকার বিরতি ছাড়াই দেশের সাংস্কৃতিক সাংবাদিকতায় নিষ্ঠার সঙ্গে আলো ছড়িয়ে চলেছে পত্রিকাটি।
শিক্ষাবিদ অধ্যাপক আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ, কথাসাহিত্যিক রাবেয়া খাতুন ও বিশিষ্ট ফোকলোরবিদ শামসুজ্জামান খান এর বিশেষ তিনটি লেখা আনন্দ আলোর যুগপূর্তি সংখ্যায় প্রকাশ হয়েছে। এছাড়াও পত্রিকার সঙ্গে প্রাণ ও রাঁধুনীর সৌজন্যে দুটি রান্নার বুকলেট, অরা বিউটি লাউঞ্জ-এর সৌজন্যে বৈশাখী সাজ-এর ওপর একটি বুকলেট, দেশের ২ কোটি কিশোরীর প্রজনন স্বাস্থ্য ও তাদের ভবিষ্যৎ জীবনের স্বপ্ন নিয়ে স্বর্ণ-কিশোরীর ওপর একটি বুকলেট এবং বিশ্বের চমকপ্রদ ঘটনার ওপর পকেটবুক ‘পানসুপারি’ শীর্ষক একটি বুকলেটসহ মোট ৫টি বুকলেট রয়েছে।
এছাড়াও রয়েছে বিশিষ্ট রন্ধনবিদ কেকা ফেরদৌসীর রান্নার রেসিপি নিয়ে বিশেষ আয়োজন।
উল্লেখ্য, গত ১২ বছর ধরে আনন্দ আলো কিছু সামাজিক কর্তব্যও পালন করে আসছে। কয়েকজন দুস্থশিল্পী আনন্দ আলোর পক্ষ থেকে নিয়মিত মাসিক ভাতা পাচ্ছেন। প্রয়াত চিত্রনায়িকা কবিতা এই তালিকায় অন্তর্ভুক্ত ছিলেন।
আনন্দ আলোর সম্পাদক হিসেবে শুরু থেকেই দায়িত্ব পালন করেছেন নাট্যকার, কথাসাহিত্যিক, পরিচালক রেজানুর রহমান।
/এমএম/