শাকুর মজিদের লেখা ও অনন্ত হিরার নির্দেশনায় নাটকটির উদ্বোধনী মঞ্চায়ন হবে ২০ এপ্রিল সন্ধ্যা ৭টায়, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির জাতীয় নাট্যশালার মূল হলে। এছাড়া ২১ এপ্রিল একই সময় পরীক্ষণ থিয়েটার হলে নাটকটির ২য় মঞ্চায়ন অনুষ্ঠিত হবে।
এর আগে জাতীয় নাট্যশালার মূল হলে ১৬ এপ্রিল নাটকটির একটি কারিগরি মঞ্চায়ন হয় এবং ১৯ এপ্রিল আরও একটি কারিগরি মঞ্চায়ন অনুষ্ঠিত হবে।
‘হাছনজানের রাজা’ নাটকটি প্রাঙ্গণেমোরের ১৩তম প্রযোজনা। এ নাটকের মঞ্চ পরিকল্পনা করেছেন ফয়েজ জহির, সংগীত পরামর্শক সেলিম চৌধুরী, সংগীত পরিকল্পনায় রামিজ রাজু, আলোক পরামর্শক ঠান্ডু রায়হান, আলোক পরিকল্পনায় তৌফিক আজীম রবিন এবং পোশাক পরিকল্পনা করেছেন নূনা আফরোজ।
‘হাজনজানের রাজা’ নাটকটিতে অভিনয় করেছেন রামিজ রাজু, আউয়াল রেজা, মাইনুল তাওহীদ, সাগর রায়, শুভেচ্ছা রহমান, সবুক্তগীন শুভ, জুয়েল রানা, আশা, প্রকৃতি, প্রীতি, সুজয়, নীরু, সুমন, বাঁধন ও রুমা।
এই বোধ থেকে তিনি তার সম্পদ জনকল্যাণের জন্য উইল করে দিয়ে কয়েকজন সঙ্গিনীকে নিয়ে নৌকায় করে হাওরে হাওরে ভাসতে থাকেন। আর এর মধ্যে খুঁজতে থাকেন সেই মহা পরাক্রমশীল সর্বশ্রেষ্ঠকে। সৃষ্টিকর্তাকে খুঁজতে খুঁজতে এক সময় আবিষ্কার করেন, নিজের মধ্যেই তার বাস। তার যে পিয়ারীকে সবাই হাছনজান বলে জানে, সেই আসলে হাছন রাজা। জগতের মানুষের কাছে যিনি রাজা বলে চিহ্নিত ছিলেন, হাছন রাজার কাছে সে কেউ নয়, বরং পিয়ারী হাছনজানের ভেতরেই প্রকৃত হাছন রাজা বিরাজমান ছিলেন।