‘ক্র্যাচের কর্নেল’-এর নির্দেশক মোহাম্মদ আলী হায়দার বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘আশীষ বিদ্যার্থীর পরিচিতি সিনেমা দিয়ে হলেও তিনি মূলত মঞ্চের মানুষ। মঞ্চ থেকেই তার উঠে আসা। এর মাধ্যমে তার সঙ্গে আমারও পরিচয়। এবার বাংলাদেশে সিনেমার কাজ শেষ করেই শুক্রবার (১ জুন) আমাকে ফোন দেন। এরপর এই আড্ডায় আমরা অংশ নিই। প্রায় আধা ঘণ্টার মতো তিনি থিয়েটার কর্মীদের ক্লাস নেন।’
সেদিনের সে আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক ড. আনোয়ার হোসেন, নাট্যকার সৌম্য সরকার, সামিনা লুৎফা নিত্রা, অভিনেত্রী মৌটুসী বিশ্বাসসহ থিয়েটারকর্মীরা।
বটতলা’র সঙ্গে আশীষ বিদ্যার্থীর যোগসূত্র প্রসঙ্গে মোহাম্মদ আলী হায়দার বলেন, ‘গত বছরের নভেম্বরে এই নাটকটি নিয়ে আমরা ভারতের বহরমপুরের একটি উৎসবে অংশ নিই। আশীষ বিদ্যার্থী সেখানে একটি কর্মশালা করিয়েছিলেন। এরপর তার সঙ্গে আমাদের পরিচয়। নিয়মিত যোগাযোগ হয় এখন।’
বটতলার আয়োজন ছাড়াও আশীষ দুরন্ত টিভির একটি অনুষ্ঠানেও যান। এরপর ২ জুন তিনি ভারতে ফিরে গেছেন।
আশীষ বিদ্যার্থী এক সপ্তাহের জন্য বাংলাদেশে এসেছিলেন ‘ক্যাপ্টেন খান’ ছবির শুটিংয়ে। তার অংশটির দৃশ্যধারণ হয়েছে কক্সবাজারে। ছবিটি পরিচালনা করছেন ওয়াজেদ আলী সুমন।
এর প্রধান তিন চরিত্রে অভিনয় করছেন শাকিব খান, শবনম বুবলী ও কলকাতার পায়েল মুখার্জি। এটি প্রযোজনা করছে শাপলা মিডিয়া।