ঈদের সিনেমা ‘মেঘনা কন্যা’। নারী পাচারের ঘটনাকে কেন্দ্র এটি নির্মাণ করেছেন ফুয়াদ চৌধুরী। যার মাধ্যমে ফের বড় পর্দায় আসছেন নওশাবা। তার আগে স্বাধীনতা দিবসের সন্ধ্যায় সুবিধাবঞ্চিত ৪ শতাধিক বাচ্চার সঙ্গে ইফতার করলেন নির্মাতা-অভিনেত্রীসহ টিম ‘মেঘনা কন্যা’।
এর আয়োজন করেছিল বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের তৈরি সুইচ-বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন। সমন্বয়ে ছিল টুগেদার উই ক্যান ও হোম ফেকশনারি।
বঞ্চিত শিশুদের জন্য প্রতিষ্ঠিত সুইচ তাহমিনা বানু বিদ্যানিকেতন নামের স্কুলের শিক্ষার্থীদের জন্য আয়োজন করা হয় ব্যতিক্রমী এই ইফতার।
নির্মাতা ফুয়াদ চৌধুরী জানান, বাচ্চাদের সঙ্গে এমন সময় কাটাতে পারাটা সত্যিই ভিন্ন এক অভিজ্ঞতা। তিনি ও নওশাবা বাচ্চাদের নিয়ে বৃক্ষরোপণও করেন।
ঢাকা উদ্যানের বস্তির সুবিধাবঞ্চিত নিম্ন আয়ের মানুষদের নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করছে সুইচ-বাংলাদেশ ফাউন্ডেশন। সেখানকার বাচ্চাদের সম-নাগরিক সুবিধা দিতে তাদের লেখাপড়াসহ সৃষ্টিশীল নানা অঙ্গনে সম্পৃক্ত করছে সংগঠনটি।
এদিকে, ‘মেঘনা কন্যা’ চলচ্চিত্র নারী পাচারের ঘটনাকে কেন্দ্র করে গ্রাম ও শহরের দুই নারীর শেকল ভাঙার গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে। সিনেমাটি ঈদে দেশের প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে।